bdstall.com

ইপসন স্ক্যানার এর দাম

আইটেম ১-৫ এর ৫

ব্যক্তিগত এবং পেশাদার উভয় ক্ষেত্রে বিস্তৃত পরিসরে ব্যবহার এবং উচ্চ-মানের স্ক্যানিং সমাধানে বাংলাদেশের একটি সুপরিচিত ব্র্যান্ড ইপসন স্ক্যানার। কারণ ইপসন স্ক্যানার উচ্চ রেজোলিউশন, দ্রুত স্ক্যানিং গতি এবং উন্নত প্রযুক্তিতে নথি, ফটো এবং ফিল্ম স্ক্যানিংয়ের জন্য আদর্শ স্ক্যানার। বাংলাদেশে গ্রাহকদের বিভিন্ন চাহিদা এবং বাজেটের সাথে মানানসই বিস্তৃত পরিসরের ইপসন স্ক্যানার মডেল রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ইপসন ব্র্যান্ডের স্ক্যানার গ্রাহকদের কাছে নির্ভরযোগ্য, টেকসই, এবং ব্যবহারের সহজতার জন্য জনপ্রিয় পছন্দ হয়ে উঠেছে।

বাংলাদেশে ইপসন স্ক্যানারের দাম কত?

বর্তমানে, ইপসন স্ক্যানারের দাম এর স্ক্যানিং স্পিড, স্ক্যানার রেজোলিউশন, সর্বোচ্চ স্ক্যান করার সাইজ, এবং উন্নত প্রযুক্তির উপর নির্ভর করে নির্ধারিত হয়ে থাকে। বাংলাদেশে ইপসন স্ক্যানারের দাম ১৫,০০০ টাকা থেকে শুরু হয় যার রেজোলিউশন ৪৮০০ ডিপিআই এবং ইপসন ইজি ফটো ফিক্স প্রযুক্তি রয়েছে। তাছাড়া, অটোমেটিক ফিডিং মোড, ৩৫০-১২০০ ডিপিআই হাই-রেজোলিউশনে স্ক্যান সক্ষমতা, কালার কন্টাক্ট ইমেজ সেন্সর যুক্ত এবং ৩০০ পেইজের বেশি স্ক্যান ক্যাপাসিটি সম্পন্ন ইপসন স্ক্যানার বাংলাদেশে পাওয়া যায় যার দাম তুলনামূলক কিছুটা বেশি হয়ে থাকে।

ইপসন স্ক্যানারের বিশেষত্ব কি কি?

ইপসন ব্র্যান্ডের স্ক্যানার উচ্চ-মানের স্ক্যানিং ক্ষমতা এবং ব্যবহারকারী-বান্ধব বৈশিষ্ট্যের জন্য বিডিতে সাধারণ ব্যবহারকারী থেকে শুরু করে ব্যবসার ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য এবং জনপ্রিয় পছন্দ৷ ইপসন স্ক্যানারের উল্লেখযোগ্য কিছু বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাকঃ

১। উচ্চ রেজোলিউশনঃ ইপসন স্ক্যানার উচ্চ-রেজোলিউশন স্ক্যানিং সক্ষমতা প্রদান করে থাকে যা স্বচ্ছতার সাথে নথি, ছবি এবং ফিল্মের ক্ষুদ্রতম বিবরণসহ ক্যাপচার করে থাকে।

২। বিস্তৃত পরিসরে স্ক্যানিংঃ ফটো এবং নথি থেকে বই এবং ৩ডি অবজেক্ট পর্যন্ত বিস্তৃত পরিসরে স্ক্যানিং সক্ষমতা দিয়ে ইপসন ব্র্যান্ডের স্ক্যানার ডিজাইন করা হয়েছে।

৩। স্ক্যানিং স্পীডঃ ইপসন স্ক্যানার দ্রুত স্ক্যানিং স্পীড সক্ষমতার জন্য বাংলাদেশে ব্যবহারকারীদের কাছে খুবই পরিচিত। যার অফিস এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যবহারের জন্য আদর্শ স্ক্যানার ব্র্যান্ড হচ্ছে ইপসন।

৪। সহজে ব্যবহারযোগ্য সফ্টওয়্যারঃ ব্যবহারকারীদের দ্রুত এবং সহজে নথি, ছবি এবং ফিল্ম স্ক্যান করার জন্য ইপসন ব্র্যান্ডের নিজস্ব সফ্টওয়্যার প্রদান করে থাকে।

৫। অটোমেটেড নথি ফিডারঃ বর্তমানে বাংলাদেশে প্রাপ্ত ইপসন ব্র্যান্ডের স্ক্যানারে স্বয়ংক্রিয় নথি ফিডার রয়েছে। যা ব্যবহারকারীর জন্য একাধিক পৃষ্ঠা সহজে দ্রুত এবং দক্ষতার সাথে স্ক্যান করতে সহায়ক হবে।

৬। কানেক্টিভিটিঃ ইপসন স্ক্যানারে ইউএসবি, ওয়াইফাই এবং ইথারনেট ক্যাবল সহ বিভিন্ন ধরনের সংযোগের ব্যবস্থা রয়েছে। ফলে ব্যবহারকারীর নিজস্ব প্রয়োজনে বিভিন্ন ডিভাইসের সাথে সহজেই সংযোগ স্থাপন করে কাজ সম্পন্ন করা যাবে।

এছাড়া, শক্তিশালী ডিজাইনে তৈরির পাশাপাশি ইপসন ব্র্যান্ডের স্ক্যানারে অটো পাওয়ার অফ মোড এবং এলইডি টেকনোলোজি যুক্ত রয়েছে। তাই ইপসন স্ক্যানার ব্যবহারের ফলে যথেষ্ট খরচ সাশ্রয়ী হবে।