bdstall.com

বাংলাদেশের সেরা ১০টি রাইস কুকার ব্র্যান্ড

রান্না করার জন্য সবচেয়ে সহজ এবং অত্যাধুনিক ইলেকট্রনিক ডিভাইস হচ্ছে রাইস কুকার। এটি গতানুগতিক হাড়ি পাতিল এবং চুলার ঝামেলার বিপরীতে বিদ্যুৎ সংযোগে একটি মাত্র পাত্র ব্যবহার করে স্বল্প সময়ে রান্না করা যায়। এটি দিয়ে একবার খাবার রান্না করলে দীর্ঘসময় পর্যন্ত খাবার গরম থাকে। তাহলে, চলুন আপনার আরামদায়ক রান্না নিশ্চিত করতে সঠিক রাইস কুকার বাছাই করার জন্য বাংলাদেশের সেরা ১০টি রাইস কুকার ব্র্যান্ড সম্পর্কে ধারণা নেয়।

 

১। কিয়াম রাইস কুকার

কিয়াম মূলত বাংলাদেশী ব্র্যান্ড যা নির্ভরযোগ্য এবং সাশ্রয়ী দামে হোম হোম অ্যাপ্লায়েন্স সরবরাহের জন্য বেশ পরিচিত। এটি দৈনন্দিন রান্নার কাজকে সহজ করার রাইস কুকার তৈরী করে থাকে। কিয়াম ১.৮ লিটার থেকে ২.৮ লিটার ক্যাপাসিটির রাইস কুকার সরবারহ করে। এছাড়া, চাহিদা অনুযায়ী রান্না করার জন্য একটি এবং দুটি পট বিশিষ্ট রাইস কুকার সরবারহ করে। তাই আপনি আপনার রান্নার চাহিদার উপর ভিত্তি করে যেকোনো কিয়াম রাইস কুকার বেছে নিতে পারেন।

কিয়াম রাইস কুকারের বিশেষ ফিচারসমূহ

  • কিয়াম রাইস কুকারে দুটি পট থাকে, যার ফলে এক সাথে বিভিন্ন ধরনের রেসিপি রান্না করা যায়।
  • ভিতরের পটটি নন-স্টিক কোটিং দিয়ে তৈরি, যার ফলে আপনি রান্নার পর সহজে পরিষ্কার করতে পারবেন।
  • রান্না শেষ হওয়ার পর রাইস কুকারটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে খাবার গরম রাখতে পারে।
  • কিয়াম রাইস কুকারের পাওয়ার কনজাম্পশন মাত্র ৭০০ ওয়াট, যার ফলে আপনার বিদ্যুৎ খরচ কম হবে।
  • এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকারের ডিজাইন এবং ইউজার ইন্টারফেস ব্যবহারকারী বান্ধব। ফলে, যে কেউ খুব সহজেই কিয়াম রাইস কুকার ব্যবহার করতে পারেন।
  • কিয়াম রাইস কুকার দীর্ঘস্থায়ী ব্যবহার উপযোগী করে ডিজাইন করা হয়েছে, ফলে অনেকদিন নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারবেন।
  • তাছাড়া, কিয়াম রাইস কুকার দামে সাশ্রয়ী হওয়ায় প্রায় সকল পরিবারের কাছে সহজলভ্য।

২। ভিশন রাইস কুকার

ভিশন বাংলাদেশের নিজস্ব ব্র্যান্ড যা রান্নাঘরের প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি তৈরি করে থাকে। এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকারগুলো উচ্চমানের পারফরম্যান্সের জন্য জনপ্রিয়, কারণ এগুলো অত্যন্ত টেকসই ও দক্ষ। এছাড়া, সহজ ইন্টারফেস এবং দ্রুত রান্নার ক্ষমতা সকলের কাছে আকর্ষণীয় করে তুলেছে। ভিশন ১.৮ লিটার রাইস কুকার বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয়। ভিশন রাইস কুকার রান্নার পর খাবার গরম রাখার সুবিধা প্রদান করার পাশাপাশি শক্তি সাশ্রয় করে থাকে, যা প্রতিদিনের রান্নার কাজে ব্যবহার জন্য আদর্শ।

ভিশন রাইস কুকারের বিশেষ ফিচার সমূহ

  • একটি স্টেইনলেস স্টিল ও একটি অ্যালুমিনিয়াম পট সরবারহ করে থাকে, যা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের খাবার রান্না করা যায়।
  • ভিসন রাইস কুকারে ম্যাগনেটিক সুইচ রয়েছে, যা রান্না শেষে রাইস কুকারটিকে নিরাপদে বন্ধ করতে সাহায্য করে।
  • এতে অটোমেটিক কিপ-ওয়ার্ম ফাংশন রয়েছে, ফলে রান্না শেষ হওয়ার পর খাবার গরম থাকে দীর্ঘসময়।
  • ভিশন রাইস কুকার দেশে তৈরি হওয়ায় যথেষ্ট সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যায়।
  • এটি অত্যন্ত সহজ ইন্টারফেস প্রদান করে, যা ব্যবহারকারীদের জন্য সুবিধাজনক হয়ে থাকে।
  • রান্না করার সময় ভিশন রাইস কুকার দ্রুত এবং কার্যকরী পারফরম্যান্স প্রদান করে।

৩। ওয়ালটন রাইস কুকার

ওয়ালটন বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রধান ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড, যা তার সাশ্রয়ী ও উচ্চমানের হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রস্তুতকারক হিসেবে বেশ পরিচিত। এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকারগুলো বিভিন্ন ডিজাইন ও ক্যাপাসিটি অনুযায়ী পাওয়া যায়। এটি শক্তিশালী পারফরম্যান্সের পাশাপাশি খাবার গরম রাখার সুবিধা প্রদান করে, যা প্রতিদিনের রান্নায় ব্যবহারের জন্য আদর্শ। ওয়ালটন ১.৮ লিটার থেকে ২.৮ লিটার ক্যাপাসিটির রাইস কুকার বাংলাদেশে সচারাচর পাওয়া যায়।

ওয়ালটন রাইস কুকারের বিশেষ ফিচার সমূহ

  • এই রাইস কুকারের পট আলুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি হওয়ায় দ্রুত তাপ শোষণ করে। ফলে, রান্না করার সময় কম লাগে।
  • এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকার আকর্ষণীয় এবং টেকসই ডায়মন্ড টেক্সচার ডিজাইনে তৈরি হওয়ায় দীর্ঘস্থায়ী ব্যবহার নিশ্চিত করে।
  • এতে অটোমেটিক কিপ-ওয়ার্ম ফাংশন রয়েছে, যার ফলে রান্না শেষ হওয়ার পরও খাবার গরম থাকে।
  • ওয়ালটন রাইস কুকার সর্বোচ্চ ৯০০ ওয়াট পাওয়ার ব্যবহার করে ফলে দ্রুত সময়ে রান্না শেষ করা যায়।
  • এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকারের ডিজাইন অত্যন্ত সহজ এবং ব্যবহারকারী-বান্ধব, যা রান্নাকে আরও সহজ করে তোলে।
  • ওয়ালটন রাইস কুকার কোনো ত্রুটি ছাড়াই নির্ভরযোগ্য পারফরম্যান্স প্রদান করে।

৪। মিয়াকো রাইস কুকার

মিয়াকো মূলত আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড, যা দক্ষতা এবং টেকসই পণ্য সরবরাহের জন্য পরিচিত। বাংলাদেশে মিয়াকো মিনি রাইস কুকার পাওয়া যায়, যা ব্যাক্তিগত বা ছোট পরিবারে ব্যবহারের জন্য উত্তম। এটি শক্তি সাশ্রয়ী এবং সহজ ব্যবহারযোগ্য ডিজাইন সরবারহ করে থাকে। পাশাপাশি রান্নার পর খাবার গরম রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া, মিয়াকো রাইস কুকার কম দামে উচ্চমানের পারফরম্যান্স প্রদান করে, যা দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বাসা-বাড়িতে ৪-৬ জন সদস্যের পরিবারের জন্য মিয়াকো ২.৮ লিটার রাইস কুকার উত্তম।

মিয়াকো রাইস কুকারের বিশেষ ফিচার সমূহ

  • মিয়াকো রাইস কুকারের পটটি নন-স্টিক কোটিং দিয়ে তৈরি হওয়ায়, সহজে পরিষ্কার করা যায়।
  • রান্নার পর খাবার গরম রাখার জন্য অটোমেটিক কিপ-ওয়ার্ম ফাংশন রয়েছে।
  • এটি সহজ ইউজার ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস প্রদান করে, যা নতুন ব্যবহারকারীরাও সহজে অপারেট করতে পারে।
  • এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকার ৩৫০ ওয়াট পর্যন্ত পাওয়ার ব্যবহার করে, ফলে বিদ্যুৎ বিল বাবদ খরচ সাশ্রয় হয়।
  • তাছাড়া, কমপ্যাক্ট এবং আকর্ষণীয় ডিজাইনে তৈরি হওয়ায়, যেকোনো রান্নাঘরে মানানসই হয়ে থাকে।
  • এই মিনি রাইস কুকার ছোট পরিবারে দীর্ঘদিন নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারে।

৫। সিঙ্গার রাইস কুকার

সিঙ্গার বিশ্ববিখ্যাত রাইস কুকার ব্র্যান্ড। এটি দীর্ঘদিন ধরে হোম অ্যাপ্লায়েন্সের বাজারে সফলভাবে কাজ করছে। সিঙ্গার রাইস কুকার আধুনিক ডিজাইন এবং কার্যকারিতার জন্য বেশ পরিচিত। এটি সাধারণত সাশ্রয়ী দামে উচ্চমানের পারফরম্যান্স সম্পন্ন রাইস কুকার সরবারহ করে। এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকার বিভিন্ন ধরণের খাবার রান্না করার জন্য উপযুক্ত পাশাপাশি খাবার গরম রাখতে পারে।

সিঙ্গার রাইস কুকারের বিশেষ ফিচার সমূহ

  • দুটি পট সরবারহ করায় একসাথে একাধিক খাবার রান্না করা যায়।
  • অটোমেটিক কিপ-ওয়ার্ম ফাংশন থাকায় সিঙ্গার রাইস কুকারে খাবার গরম থাকে।
  • নন-স্টিক কোটিং থাকায়, রান্নার পর পট সহজে পরিষ্কার করা যায়।
  • এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকার ৭০০ ওয়াট পর্যন্ত পাওয়ার ব্যবহার করে থাকে।

৬। এলজি রাইস কুকার

এলজি বিশ্ববিখ্যাত দক্ষিণ কোরীয় ব্র্যান্ড, যা উন্নত টেকনোলোজির হোম অ্যাপ্লায়েন্স তৈরির জন্য সুপরিচিত। এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকারগুলো অত্যাধুনিক ডিজাইন এবং ফিচারের জন্য জনপ্রিয়। এছাড়া, ইনোভেটিভ টেকনোলোজি ও মাল্টি-ফাংশনাল ডিজাইনে এলজি রাইস কুকার তৈরি হওয়ায় খাবার তৈরির কার্যকর তাপমাত্রা প্রদান করে, এবং রান্না শেষে খাবার গরম রাখতে সহায়তা করে।

এলজি রাইস কুকারের বিশেষ ফিচার সমূহ

  • এলজি রাইস কুকারের সাথে এক পট নন-স্টিক এবং অন্য পট স্টেইনলেস স্টিল দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে, যা বিভিন্ন ধরনের খাবার রান্না করতে সহায়তা করে।
  • রান্নার পর খাবার গরম রাখার জন্য অটোমেটিক কিপ-ওয়ার্ম ফাংশন রয়েছে।
  • এটি অত্যন্ত সহজ এবং ব্যবহারকারী-বান্ধব ইন্টারফেস সরবারহ করে, যা সবার জন্য উপযুক্ত হয়ে থাকে।
  • এলজি রাইস কুকার দক্ষ ডিজাইনে তৈরি হওয়ায় শক্তি সাশ্রয় করে, যা বিদ্যুৎ খরচ কমাতে সাহায্য করে।
  • কিছু মডেলে বিভিন্ন রান্নার সেটিংস থাকায় বিভিন্ন ধরণের খাবার সহজেই রান্না করা যায়।

৭। প্যানাসনিক রাইস কুকার

প্যানাসনিক সারাবিশ্ব সবচেয়ে সুপরিচিত জাপানি ব্র্যান্ড যা তার উচ্চমানের ইলেকট্রনিক্স ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স তৈরি করে থাকে। এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকারগুলো উন্নত টেকনোলোজি এবং সহজ ইন্টারফেসের জন্য বেশ জনপ্রিয়। এটি রান্নার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে খাবার গরম রাখতে সহায়তা করে। এর ডিজাইনও ব্যবহারকারীর কাছে সহজ এবং আধুনিক।ছোট পরিবারের রান্নার জন্য প্যানাসনিক ১.৮ লিটার রাইস কুকার বেশ জনপ্রিয়।

প্যানাসনিক রাইস কুকারের বিশেষ ফিচার সমূহ

  • সহজ ও কার্যকর রান্না এবং খাবার গরম রাখার জন্য বেসিক কুকিং এবং কিপ-ওয়ার্ম ফাংশন রয়েছে।
  • এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকার ৪৫০-৬০০ ওয়াট পাওয়ার ব্যবহার করে, যা বিদ্যুৎ বিল কমাতে সাহায্য করে।
  • রান্না করার সময় নির্ভুল তাপমাত্রা বজায় রেখে খাবার সঠিকভাবে রান্না করতে সহায়তা করে।
  • নন-স্টিক কোটিং থাকায় প্যানাসনিক রাইস কুকার পরিষ্কার করা সহজ।
  • দীর্ঘস্থায়ী এবং উচ্চমানের উপাদানে তৈরি হওয়ায়, পানাসনিক রাইস কুকার দীর্ঘদিন নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যায়।

৮। হকিন্স রাইস কুকার

হকিন্স মূলত ভারতীয় ব্র্যান্ড। এটি উচ্চমানের কুকওয়্যার এবং হোম অ্যাপ্লায়েন্সের জন্য জনপ্রিয়। এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকারগুলো শক্তিশালী এবং টেকসই হয়ে থাকে, যা রান্নার করার জন্য দক্ষ এবং সুবিধাজনক হয়ে থাকে। এই রাইস কুকার এমন ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যা ব্যবহারকারীর প্রয়োজন অনুযায়ী যথেষ্ট কার্যকর।

হকিন্স রাইস কুকারের বিশেষ ফিচার সমূহ

  • একাধিক পট রয়েছে, যার মাধ্যমে বিভিন্ন খাবার রান্না করা যায়।
  • রান্নার পর খাবার গরম রাখার জন্য অটোমেটিক কিপ-ওয়ার্ম ফাংশন রয়েছে। ফলে, খাবার দীর্ঘসময় পর্যন্ত সতেজ থাকে।
  • ১০০০ ওয়াট পর্যন্ত পাওয়ার সাপোর্ট করে, ফলে খাবার দ্রুত সময়ে রান্না করা যায়।
  • এটি দীর্ঘস্থায়ী ব্যবহার উপযোগী করে ডিজাইন করা হয়েছে, যা নিয়মিত ব্যবহারে কোনো সমস্যা দেখা যায় না।

৯। ভিগো রাইস কুকার

ভিগো একটি জনপ্রিয় বাংলাদেশী ব্র্যান্ড যা সাশ্রয়ী দামে কার্যকরী হোম অ্যাপ্লায়েন্স সরবরাহ করে। এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকারগুলো অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য এবং ব্যবহারকারী-বান্ধব, যা রান্নার কাজকে আরও সহজ করেছে। ভিগো সাধারণত ছোট থেকে মাঝারি আকারে রাইস কুকার সরবারহ করে। এটি দৈনন্দিন রান্নায় সময় ও পরিশ্রম উভয় বাঁচায়। পাশাপাশি রান্না শেষে খাবার গরম রাখার সুবিধা প্রদান করে।

ভিগো রাইস কুকারের বিশেষ ফিচার সমূহ

  • একাধিক পট থাকায় বিভিন্ন ধরনের খাবার রান্না করা যায়।
  • অটোমেটিক কিপ-ওয়ার্ম ফাংশন থাকায় রান্না শেষে খাবার গরম রাখা সহজ হয়ে থাকে।
  • সব বয়সী মানুষ এটি সহজে অপারেট করতে পারবেন।
  • ভিগো রাইস কুকারটি খুবই কম দামে পাওয়া যায়।

১০। নোভা রাইস কুকার

এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকারগুলো সাধারণত আকারে ছোট থেকে মাঝারি সাইজের হয়ে থাকে। নোভা রাইস কুকার ব্যবহার করা সহজ এবং রান্নার পর খাবার গরম রাখতে সাহায্য করে। এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকার বাজেট বান্ধব হয়ে থাকে। বাংলাদেশে ১.৮ লিটার নোভা রাইস কুকার সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়।

নোভা রাইস কুকারের বিশেষ ফিচার সমূহ

  • একাধিক পট সরবারহ করায় বিভিন্ন ধরনের খাবার রান্না করা যায়।
  • রান্না শেষ হওয়ার পর খাবার গরম রাখার জন্য অটোমেটিক কিপ-ওয়ার্ম ফাংশন রয়েছে।
  • এটি দিয়ে খুব সহজেই রান্না করা যায় এবং ব্যবহার যথেষ্ট সুবিধাজনক হয়ে থাকে।
  • নোভা রাইস কুকারটি খুবই কম দামে পাওয়া যায়, যা বেশিরভাগ পরিবারের জন্য আদর্শ।
  • এছাড়া, পটটিতে নন-স্টিক কোটিং রয়েছে, যা রান্নার পর সহজে পরিষ্কার করা যায়।

অতএব, রাইস কুকার কেবল আমাদের রান্নার পদ্ধতিতেই পরিবর্তন এনেছে তা নয়, বরং রান্নাকে দ্রুত এবং আরও সাশ্রয়ী করে তুলেছে। দেশি বিদেশী ব্র্যান্ডের বিস্তৃত পরিসরে রাইস কুকার বাংলাদেশে পাওয়া যায়, যা থেকে আপনি আপনার রান্নার চাহিদার পূরণের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত রাইস কুকার সহজে বাছাই করতে পারেন। আপনি এই সেরা ১০টি রাইস কুকার ব্র্যান্ডের দাম ও স্পেশিফিকেশন যাচাই করে সঠিক রাইস কুকার বিডিস্টল থেকে সরাসরি অর্ডার করে কিনতে পারেন।

এই প্রবন্ধটি পোস্ট করা হয়েছে: August 31, 2025
Reviews (0) Write a Review