bdstall.com

স্মার্ট দরজার তালার দাম

আইটেম ১-৬ এর ৬

স্মার্ট Door Lock কেনাকাটা

বাড়ি, অফিস এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষা জন্য ঐতিহ্যবাহী তালা এবং চাবির চেয়ে স্মার্ট ডোর লক বেশি কার্যকর। আধুনিক নিরাপত্তার চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় এটি বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এই ধরণের ডোর লক সুবিধাজনক ব্যবহার  এবং নিরাপত্তা উভয়ই প্রদান করে, কারণ এটি ফিঙ্গারপ্রিন্ট, পাসওয়ার্ড, আরএফআইডি  কার্ড, এমনকি মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমেও সহজে অ্যাক্সেস করা যায়। তাছাড়া, চাবি হারিয়ে যাওয়ার মত ঝামেলা এড়াতে স্মার্ট ডোর লক ব্যবহার করা উত্তম।  বর্তমানে, ভারটেক্স, জেডকেটেকো সহ জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের প্রায় সকল স্মার্ট ডোর লক বাংলাদেশে সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যায়।

স্মার্ট লক কীভাবে কাজ করে

  • ফিঙ্গারপ্রিন্ট যুক্ত স্মার্ট ডোর লকঃ স্মার্ট ডোর লকের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট যুক্ত ডোর লক। এই ধরনের দরজার লক চাবিহীন এবং বার বার ফিঙ্গার ব্যবহারে নষ্ট না হওয়ার মত প্রতিরোধ ক্ষমতা দিয়ে তৈরী করা হয়েছে। তাই ফিঙ্গারপ্রিন্ট যুক্ত স্মার্ট ডোর লক প্রচলিত লকের থেকে যথেষ্ট ভালো। তাছাড়া এই স্মার্ট ডোর লকে রুমমেট কিংবা পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের ফিংগারপ্রিন্ট সংরক্ষন করে রাখার ব্যবস্থা রয়েছে। তবে, কিছু কিছু ফিঙ্গারপ্রিন্ট যুক্ত ডোর লক স্মার্ট হোম সিস্টেম যুক্ত থাকার ফলে দূরবর্তী স্থান থেকে আনলক করা যায়। উচ্চ স্তরের নিরাপত্তা এবং সুবিধার কথা বিবেচনা করে বাংলাদেশে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ডোর লক এর দাম সর্বনিম্ন ৮,০০০ টাকা থেকে শুরু।
  • পাসওয়ার্ড সংযুক্ত স্মার্ট ডোর লকঃ পাসওয়ার্ড সংযুক্ত স্মার্ট ডোর লক মূলত একটু পুরোনো ধরনের স্মার্ট ডোর লক। পাসওয়ার্ড যুক্ত স্মার্ট লক বাংলাদেশে ৮,০০০ টাকায় পাওয়া যায়। এই ধরনের ডোর লকে সাধারণত নিজের ইচ্ছানুযায়ী পাসওয়ার্ড সেট করা যায়। যা পরবর্তীতে পাসওয়ার্ড জানা সদস্যরা সহজেই বাড়ি কিংবা অফিসে প্রবেশ করতে পারে। তাছাড়া এই ধরনের ডোর লকে পাসওয়ার্ড সেট করার পাশাপাশি এক ধরনের স্পেশাল কী সেট করার ফাংশন রয়েছে। যার ফলে পাসওয়ার্ড ভুলে গেলেও কী ডায়াল করার মাধ্যমে অ্যাক্সেস নেওয়া যাবে।
  • আরএফআইডি কার্ড / ট্যাগ লকঃ আরইএফআইডি কার্ড/ট্যাগ লক ব্যবহার করা খুব সহজ। কেবল কার্ড বা ফোব ট্যাগ করলেই দরজা খুলে যায়। এটি অ্যাপার্টমেন্ট ও অফিসে বেশ নিরাপদ ও দ্রুত প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করার উপযুক্ত। তাছাড়া, এই ধরণের ডোর লকে একাধিক ব্যবহারকারীর অ্যাক্সেস দ্রুত আপডেট করা যায় এবং কার্ড বদলে দিলে নিরাপত্তাও বজায় থাকে। এই ধরণের স্মার্ট লক এর রক্ষণাবেক্ষণ করার প্রয়োজন হয় না বললেই চলে। ফলে, দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য আরএফআইডি কার্ড বেশ সুবিধাজনক।
  • ভিডিও ইন্টারকম সংযুক্ত স্মার্ট ডোর লকঃ বর্তমানে উন্নত প্রযুক্তির সেরা ডোর লক হচ্ছে ভিডিও  ইন্টারকম যুক্ত স্মার্ট লক। স্মার্ট লকের সাথে ডিভাইসটি মূলত সংযুক্ত থাকে এবং ওয়াইফাই কানেক্টিভিটির মাধ্যমে দরজার বাইরে থাকা লোকজনকে সহজে শনাক্ত করা যায়। গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা রক্ষায় ভিডিও ইন্টারকম সংযুক্ত স্মার্ট লক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশে ভিডিও ইন্টারকম যুক্ত ডিজিটাল ডোর লক এর দাম ১৯,০০০ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকা। ওয়াইফাই যুক্ত থাকায় ভিডিও ইন্টারকম সংযুক্ত স্মার্ট তালার মাধ্যমে বাড়ি, অফিস কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দরজার বাইরে অবস্থান করা লোকদের সহজে শনাক্ত করা যায় এবং ভিতরে প্রবেশের অনুমতি প্রদান করা যায়।
  • পুল এন্ড পুশ স্মার্ট ডোর লকঃ পুল এন্ড পুশ ডোর লক মূলত পাসকোড, ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং কার্ড ইত্যাদি ব্যবহার করে আনলক করা যায়।  এই ধরনের স্মার্ট ডোর লক বাসা, অফিস কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দরজার হাতল হিসেবে নিখুতভাবে মানানসই হয়ে থাকে৷ বাংলাদেশে পুল এন্ড পুশ ইলেকট্রিক ডোর লক এর দাম ১,৯০০ টাকা থেকে শুরু। তাছাড়া পুল এন্ড পুশ স্মার্ট ডোর লক বৃদ্ধ বয়সী লোকদের জন্য সহজে ব্যবহার উপযোগী হয়ে থাকে।
  • মোবাইল অ্যাপ যুক্ত স্মার্ট ডোর লকঃ  ওয়াই-ফাই যুক্ত স্মার্ট ডোর লক আপনাকে দূর থেকে দরজা লক এবং আনলক করতে, নোটিফিকেশন গ্রহণ করতে এবং কার্যকলাপ লগগুলো যাচাই করতে সহায়তা করে। ব্লুটুথ লকগুলো কেবল তখনই কাজ করে যখন আপনি দরজার কাছে থাকেন, যা দামের ক্ষেত্রে বাজেট-বান্ধব হয়ে থাকে।
  • মেকানিক্যাল কী যুক্ত স্মার্ট ডোর লকঃ প্রায় সমস্ত স্মার্ট লকে মেকানিক্যাল কী থাকে। এটি মূলত লোড শেডিং বা ব্যাটারি বন্ধ থাকা অবস্থায় বাসা-বাড়ি, অফিস বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অ্যাক্সেস প্রদান করে। এই ধরণের কী মূলত জুরুরী অবস্থায় ব্যবহার করা হয়।

বাজেট

বাংলাদেশে স্মার্ট ডোর লকের দাম ১,৭০০ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। যদি আপনার বাজেট কম থাকে, তাহলে সবচেয়ে সাশ্রয়ী দামে বেসিক কিপ্যাড বা আরএফআইডি লক কিনতে পারেন, দাম পড়বে ১,৯০০ টাকা থেকে ৩,০০০ টাকা। কিন্তু আপনি যদি ওয়াই-ফাই, রিমোট অ্যাক্সেস এবং ফেস রিকগনিশনের মতো প্রিমিয়াম ফিচার সহ বাংলাদেশের সেরা স্মার্ট ডোর লক কিনতে চান, তাহলে দাম বেশি দিতে হবে। স্মার্ট ডোর লকের দাম মূলত ডিজাইন, সেন্সর, লক বা আনলক করা ফাংশন এবং ব্র্যান্ডের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। ফিঙ্গার প্রিন্ট, ভিডিও ইন্টারকম, মোবাইল অ্যাপ সহ অন্যান্য স্মার্ট ফিচারের সমন্বয়ে তৈরি স্মার্ট ডোর লকের দাম বাংলাদেশে ১৫,০০০ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।

যে বৈশিষ্ট্যগুলো দেখতে হবে

  • অনলক করার পদ্ধতিঃ স্মার্ট ডোর লক আনলক করার জন্য বিভিন্ন ধরণের পদ্ধতি রয়েছে, যেমন ফিঙ্গারপ্রিন্ট, পাসকোড, আরএফআইডি কার্ড ও মেকানিক্যাল চাবি ইত্যাদি। তাই, আপনার বাসা-বাড়ি, অফিস, কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যবহারের জন্য কোন ইলেক্ট্রিক ডোর লক সুবিধাজনক হবে তা ভালো ভাবে বিবেচনা করে কিনবেন। পাশাপাশি স্মার্ট ডোর লক আনলক করার জন্য একাধিক অপশন রয়েছে কিনা যাচাই করে দেখবেন। কারন, ডোর লকে একাধিক অপশন থাকলে ব্যবহারকারী ও ব্যাকআপ হিসেবে ব্যবহার করার জন্যই সুবিধাজনক হবে।
  • পাওয়ার সোর্সঃ বেশিরভাগ স্মার্ট লক সাধারণত অ্যালকালাইন ও লিথিয়াম ব্যাটারি  দিয়ে চলে। তবে, এই ধরণের ইলেকট্রিক ডোর লক কেনার ক্ষেত্রে ৬–১২ মাস ব্যাটারি বেক আপ সম্পন্ন মডেল বিবেচনা করবেন। পাশাপাশি লো ব্যাটারি ইন্ডিকেটর এবং ৯ ভোল্ট পাওয়ার পোর্ট রয়েছে কিনা যাচাই করে নিবেন। তাহলে, নির্দিষ্ট সময় পর ব্যাটারি পরিবর্তন করা আপনার জন্য সুবিধাজনক ও নিরাপদ হবে।
  • দরজার সামঞ্জস্যঃ স্মার্ট ডোর লক কেনার আগে দরজার পুরুত্ব মেপে নিবেন এবং যাচাই করে দেখবেন লকটি দরজার সাথে মিলবে কি না। তাছাড়া, আপনার বাসা অথবা, অফিসের দরজা বাম-হাতি না ডান-হাতি সেটাও যাচাই করবেন। অনেক স্মার্ট লকে স্যুইচ করা যায়, আর নয়তো আলাদা মডেল ব্যবহার করতে হয়।
  • নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্যঃ স্মার্ট লকে টেম্পার অ্যালার্ম, অটো-লক এবং জাল পিন কোডের মতো ফিচার থাকলে আপনার বাসা-বাড়ি, অফিস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা অনেক বাড়বে। এই ধরণের ফিচার যুক্ত স্মার্ট লক ব্যবহারের ফলে অন্য কেউ পাসওয়ার্ড আন্দাজ করা বা জোরপূর্বক প্রবেশ থেকে রক্ষা করে। তাই, স্মার্ট ডোর লক কেনার ক্ষেত্রে অবশ্যই নিরাপত্তা ফিচারসমূহ ভালো যাচাই করে কিনবেন।
  • বিল্ড কোয়ালিটিঃ দস্তা খাদ বা স্টেইনলেস স্টিলের মতো শক্ত উপকরণ ব্যবহার করে তৈরি স্মার্ট লক বেশি টেকসই হয়ে থাকে, যা ভাঙা-চুরা থেকে ভালো সুরক্ষা প্রদান করে। তাই, বাসা-বাড়ি বা অফিসের জন্য  হালকা প্লাস্টিকের লকের বদলে মেটাল বডি দিয়ে তৈরি স্মার্ট ডোর লক কিনবেন।
  • ব্র্যান্ড ও ওয়ারেন্টিঃ বাজেট ভালো থাকলে চেষ্টা করবেন ব্র্যান্ডের স্মার্ট ডোর লক কেনার। কারণ ব্র্যান্ডের লক সমূহ ১ বছরের পার্টস ও সার্ভিস ওয়ারেন্টি প্রদান করে থাকে। এছাড়াও, স্মার্ট লক এর কোনো খুচরা পার্টস নষ্ট হলে সহজে পাওয়া যায়।  সফটওয়্যার আপডেট প্রয়োজন হলে ভালো কাস্টমার সাপোর্ট প্রদান করে থাকে।

নিরাপত্তা ও দীর্ঘস্থায়িত্ব বজায় রাখতে কিছু সতর্কতা

  • স্মার্ট ডোর লক এর কার্যকারিতা মূলত ব্যাটারির উপর নির্ভর করে। তাই, দরজায় স্মার্ট লক ইন্সটলেশনের পর মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে নিয়মিত ব্যাটারি লেভেল যাচাই করবেন। প্রয়োজনে লো ব্যাটারি ইন্ডিকেটর সেট করে রাখবেন।
  • সহজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকবেন। অক্ষর, সংখ্যা এবং প্রতীকের সংমিশ্রণে একটি শক্তিশালী ও ইউনিক পাসওয়ার্ড সেট করবেন। আপনার স্মার্ট লকের অ্যাডমিন বা মাস্টার পাসওয়ার্ড পরিবারের বিশ্বস্ত সদস্য ছাড়া আর কারো সাথে শেয়ার করবেন না। বাসায় অতিথি বা কোনো কাজের লোক আসলে, তাদের জন্য একটি অস্থায়ী পাসওয়ার্ড তৈরি করে দিবেন, যা নির্দিষ্ট সময় পর অকার্যকর হয়ে যাবে।
  • প্রায় সব স্মার্ট লকের সাথেই একটি মেকানিক্যাল চাবি দেওয়া হয়। এই চাবিটি ঘরের বাইরে কোনো নিরাপদ জায়গায় রাখবেন, যাতে জরুরী অবস্থায় ব্যবহার করতে পারেন।
  • আপনার স্মার্ট লকের মোবাইল অ্যাপ এবং লকের ফার্মওয়্যার সবসময় আপডেট রাখবেন। কারণ নির্মাতারা প্রায়ই আপডেটের মাধ্যমে ইলেকট্রিক লকের নিরাপত্তা উন্নত করে এবং ত্রুটি সমাধান করে।
  • যদি আপনার লকটি ওয়াই-ফাইয়ের সাথে সংযুক্ত থাকে, তাহলে আপনার হোম নেটওয়ার্কে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সেট করবেন।
  • এছাড়া, আপনি স্মার্টফোন দিয়ে বাসা-বাড়ি বা অফিসের লক নিয়ন্ত্রণ করেন, সেই ফোনটি পাসওয়ার্ড বা বায়োমেট্রিক লক ব্যবহার করবেন। ফোন চুরি হলে আপনার বাড়ির নিরাপত্তা ঝুঁকির মধ্যে পড়বে না।

স্মার্ট ডোর লোক সম্পর্কে প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী

যদি স্মার্ট লকের ব্যাটারি শেষ হয়ে যায় কি করবো?

বেশিরভাগ স্মার্ট ডোর লক এর ব্যাটারি শেষ হয়ে গেলে আপনাকে সতর্ক করে। যদি এটি সম্পূর্ণরূপে শেষ হয়ে যায়, তাহলে আপনি ব্যাকআপ মেকানিক্যাল কী ব্যবহার করতে পারেন অথবা ৯ভোল্ট ব্যাটারি দিয়ে এটিকে পাওয়ার দিতে পারেন।

ফিঙ্গারপ্রিন্ট ডোর লক কি নিরাপদ?

আধুনিক সেন্সরগুলো অত্যন্ত নির্ভুল এবং বাইপাস করা কঠিন, যা ঐতিহ্যবাহী লকের তুলনায় ভালো সুরক্ষা প্রদান করে।

আমি কি যেকোনো কাঠের দরজায় ডিজিটাল ডোর লক ইনস্টল করতে পারবো?

বেশিরভাগ স্মার্ট লক স্ট্যান্ডার্ড সাইজ যেমন ৩৫ মিমি - ৬০ মিমি এর দরজায় সহজে ফিট করা যায়। তবে, স্মার্ট ডোর লক কেনার আগে সর্বদা স্পেসিফিকেশন যাচাই করে দেখবেন।

ওয়াই-ফাই এবং ব্লুটুথ লকের মধ্যে পার্থক্য কী?

ব্লুটুথ লকগুলো কেবল তখনই কাজ করে যখন আপনি দরজার কাছে থাকেন। আর, ওয়াই-ফাই লকগুলো আপনার বাড়ির ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত থাকে, যা যেকোনো জায়গা থেকে দূরবর্তীভাবে অ্যাক্সেস করা যায় এবং নোটিফিকেশন প্রদান করে।

বাংলাদেশের সেরা স্মার্ট দরজার তালা এর মূল্য তালিকা October, 2025

2024 & October, 2025-এর বাংলাদেশের সেরা স্মার্ট দরজার তালা এর তালিকা দেওয়া হল।। বিডি স্টলের স্মার্ট দরজার তালা ক্রেতাদের আগ্রহের ভিত্তিতে এই সেরা স্মার্ট দরজার তালা এর তালিকা তৈরি করা হয়েছে।

স্মার্ট দরজার তালা মডেল বাংলাদেশে দাম
ZKTeco GL300W Fingerprint Wi-Fi Glass Door Smart Lock ৳ ১৫,০০০
ZKTeco GL300 Hybrid Fingerprint Glass Door Lock ৳ ১৪,০০০
Verbex VT-OC55 Metal Door Sensor ৳ ৩,০০০
VI-950 Wireless Exit Push Switch for EM Door Lock ৳ ১,৯০০
Fingerprint Waterproof Security Lock ৳ ৩,৯৯৯