
বাংলাদেশে প্রতিদিনের রাইড শেয়ার এবং ব্যক্তিগত যাতায়াতের জন্য১২৫ সিসি মোটরসাইকেল বেশ জনপ্রিয়। কারণ এই সিসি ক্যাপাসিটির বাইকগুলো দুর্দান্ত পারফরম্যান্স, জ্বালানি সাশ্রয়ি এবং আকর্ষণীয় মাইলেজ প্রদান করে। এই বাইকগুলো হাইওয়ে ভ্রমণের জন্য উপযুক্ত। এছাড়া, শহর ও গ্রাম উভয় জায়গাতে নির্ভরযোগ্য যাতায়াতের জন্য কার্যকর বাহণ হিসেবে কাজ করে। কম রক্ষণাবেক্ষণ খরচ এবং জ্বালানি সাশ্রয়ী হওয়ার পাশাপাশি ১২৫ সিসির বাইকগুলো দামে সাশ্রয়ী হয়ে থাকে। আপনি যদি শিক্ষার্থী, চাকরিজীবী, অথবা আপনার পরিবার নিয়ে ভ্রমণের জন্য নির্ভরযোগ্য বাইক কিনতে চান, তাহলে ১২৫ সিসি মোটরসাইকেল আপনার জন্য উত্তম।
বাংলাদেশের সেরা ১০ টি ১২৫ সিসি বাইক
১। হিরো ১২৫সিসি বাইক
২। ইয়ামাহা ১২৫সিসি বাইক
৩। সুজুকি ১২৫সিসি বাইক
৪। হোন্ডা ১২৫সিসি বাইক
৫। টিভিএস ১২৫সিসি বাইক
৬। ডিসকভার ১২৫ সিসি বাইক
৭। রানার ১২৫ সিসি বাইক
৮। কেটিএম ১২৫সিসি বাইক
৯। কিওয়ে ১২৫সিসি বাইক
১০। কাওয়াসাকি ১২৫ সিসি বাইক
হিরো ১২৫সিসি বাইক

হিরো ব্র্যান্ডের ১২৫ সিসি বাইকগুলো মূলত অসাধারণ মাইলেজ এবং দক্ষ পারফর্ম্যান্স প্রদান করায় বাংলাদেশে পরিচিত। বিশেষ করে হিরো গ্ল্যামার এবং সুপার স্প্লেন্ডার মডেল দুটি বাইক সেগমেন্টে খুবই জনপ্রিয়। কম রক্ষণাবেক্ষণ খরচ এবং দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য এই বাইকগুলো সাধারণ মানুষের প্রথম পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে। বাংলাদেশে হিরো ১২৫ সিসি বাইকের দাম ১৬০,০০০ টাকা থেকে শুরু।
হিরো ১২৫সিসি বাইক এর ফিচার সমূহ
- ইঞ্জিনের ধরণঃ এয়ার-কুলড, ৪-স্ট্রোক, এসআই ইঞ্জিন
- মাইলেজঃ প্রায় ৫৫ কিমি/লিটার
- স্টার্ট মোডঃ সেলফ স্টার্ট এবং কিক স্টার্ট
- ইগনিশন মোডঃ প্রোগ্রামড ফুয়েল ইনজেকশন (পিজিএম-ফাই)
- রিজার্ভ ট্যাঙ্কঃ ১.৫ লিটার
- ট্রান্সমিশনঃ ৫-স্পিড কনস্ট্যান্ট মেশ
- ব্রেকঃ সামনের ডিস্ক, পিছনের ড্রাম (ইন্টিগ্রেটেড ব্রেকিং সিস্টেম সহ - আইবিএস)
ইয়ামাহা ১২৫সিসি বাইক

ইয়ামাহা মূলত স্মুথ ইঞ্জিন, চমৎকার বিল্ড কোয়ালিটি এবং স্টাইলিশ ডিজাইনের জন্য বেশ জনপ্রিয়। এই সেগমেন্টে ইয়ামাহা সেলুটু মডেলটি বেশ পরিচিত, যা চালককে আরামদায়ক রাইডিং অভিজ্ঞতা প্রদান করে। যারা ভালো পারফরম্যান্সের পাশাপাশি প্রিমিয়াম অনুভূতি পেতে চান, তাদের জন্য ইয়ামাহার বাইক অন্যতম। বাংলাদেশে ১২৫সিসি ইয়ামাহা বাইকের দাম ১৫৭,০০০ টাকা।
ইয়ামাহা ১২৫সিসি বাইক এর ফিচার সমূহ
- ইঞ্জিনের ধরণঃ এয়ার-কুলড, ৪-স্ট্রোক, এসওএইচসি, ২-ভালভ
- মাইলেজঃ প্রায় ৬৫ কিমি/লিটার
- স্টার্ট মোডঃ সেলফ স্টার্ট এবং কিক স্টার্ট
- ইগনিশন মোডঃ ট্রানজিস্টর নিয়ন্ত্রিত ইগনিশন (টিসিআই)
- রিজার্ভ ট্যাঙ্কঃ ১.২ লিটার
- ট্রান্সমিশনঃ ৪-স্পিড কনস্ট্যান্ট মেশ
- ব্রেকঃ সামনের ডিস্ক, পিছনের ড্রাম (ইউনিফাইড ব্রেকিং সিস্টেম সহ - ইউবিএস )
সুজুকি ১২৫সিসি বাইক

সুজুকি ১২৫ সিসি ইঞ্জিন ডিসপ্লেসমেন্টের বাইক রিফাইন্ড ইঞ্জিন দিয়ে তৈরি হওয়ায় শক্তিশালী পারফরম্যান্স প্রদান করে। এই ব্র্যান্ডের সুজুকি জিএসএক্স ১২৫সিসি এবং অ্যাক্সেস ১২৫সিসি স্কুটার উভয়ই নিজ নিজ ক্যাটাগরিতে রাইডারদের কাছে জনপ্রিয়। আরামদায়ক রাইডিং এবং ভালো নিয়ন্ত্রণের জন্য সুজুকির বাইকের বাংলাদেশে বেশ সুনাম রয়েছে। সুজুকি ১২৫ সিসি বাইকের দাম বাংলাদেশে ১৪১,৯৫০ টাকা থেকে ২০৫,০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।
সুজুকি ১২৫সিসি বাইক এর ফিচার সমূহ
- ইঞ্জিনের ধরণঃ লিকুইড-কুলড, ৪-স্ট্রোক, ডিওএইচসি, সিঙ্গেল সিলিন্ডার
- মাইলেজঃ প্রায় ৪০-৪৫ কিমি/লিটার
- স্টার্ট মোডঃ ইলেকট্রিক স্টার্ট
- ইগনিশন মোডঃ ইলেকট্রনিক ইগনিশন (ট্রানজিস্টরাইজড)
- রিজার্ভ ট্যাঙ্কঃ ২.০ লিটার
- ট্রান্সমিশনঃ ৬-স্পিড কনস্ট্যান্ট মেশ
- ব্রেকঃ সামনের এবং পিছনের ডিস্ক ব্রেক (অ্যান্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেম - এবিএস)
হোন্ডা ১২৫সিসি বাইক

মোটরবাইক ব্র্যান্ডের মধ্যে হোন্ডা এমন এক ব্র্যান্ড যা নির্ভরযোগ্য এবং দীর্ঘস্থায়ী পারফরম্যান্স প্রদান করে। হোন্ডা সিবি শাইন এবং হোন্ডা শাইন এসপি ১২৫ মডেলের হোন্ডা বাইক দুটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত বাইকগুলোর মধ্যে অন্যতম। হোন্ডার সাইলেন্ট স্টার্ট এবং স্মুথ ইঞ্জিনের কারণে এই বাইকগুলো পারিবারিকভাবে ব্যবহার এবং দীর্ঘ সময় রাইড করার জন্য আদর্শ বাইক। বাংলাদেশে হোন্ডা ১২৫ সিসি বাইকের দাম ১৫১,০০০ টাকা থেকে ১৬৫,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।
হোন্ডা ১২৫সিসি বাইক এর ফিচার সমূহ
- ইঞ্জিনের ধরণঃ এয়ার-কুলড, ৪-স্ট্রোক, এসআই ইঞ্জিন
- মাইলেজঃ প্রায় ৬৫ কিমি/লিটার
- স্টার্ট মোডঃ সেলফ স্টার্ট (এসিজি সাইলেন্ট স্টার্ট) এবং কিক স্টার্ট
- ইগনিশন মোডঃ প্রোগ্রামড ফুয়েল ইনজেকশন (পিজিএম-ফাই)
- রিজার্ভ ট্যাঙ্কঃ ২.০ লিটার
- ট্রান্সমিশনঃ ৫-স্পিড
- ব্রেকঃ সামনের ডিস্ক, পিছনের ড্রাম (কম্বি-ব্রেক সিস্টেম সহ - সিবিএস)
টিভিএস ১২৫সিসি বাইক

টিভিএস বর্তমানে ১২৫ সিসি সেগমেন্টের বাইকে স্পোর্টি ডিজাইন এবং আধুনিক ফিচার সরবারহ করায় বাংলাদেশে অনেক সাড়া ফেলেছে। বিশেষ করে টিভিএস রাইডার ১২৫ মডেলটি আকর্ষণীয় আউটলুক, ডিজিটাল মিটার এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্সের কারণে শিক্ষার্থী এবং চাকরজীবীদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এছাড়া, টিভিএস ম্যাক্স সেমি ট্রাইয়েল, টিভিএস ম্যাক্স ১২৫, টিভিএস স্ট্রাইকার ১২৫, টিভিএস রক্স ১২৫ এবং টিভিএস উইগো মডেলের স্টাইলিশ এবং আকর্ষণীয় পারফরম্যান্স প্রদানকারী বাইক ও স্কুটার রয়েছে। যারা একই বাইকে উভয় ধরণের সুবিধা চান, তাদের জন্য টিভিএস ১২৫ সিসির বাইক চমৎকার অপশন। টিভিএস ১২৫সিসি বাইক বাংলাদেশে ১২৭,৯৯০ টাকা থেকে ১৬৯,৯০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।
টিভিএস ১২৫সিসি বাইক এর ফিচার সমূহ
- ইঞ্জিনের ধরণঃ এয়ার ও অয়েল-কুলড, সিঙ্গেল সিলিন্ডার, এসআই, ৩-ভালভ ইঞ্জিন
- মাইলেজঃ প্রায় ৫৫-৬০ কিমি/লিটার
- স্টার্ট মোডঃ সেলফ স্টার্ট (আইএসজি সাইলেন্ট স্টার্ট)
- ইগনিশন মোডঃ ইসিইউ নিয়ন্ত্রিত ইগনিশন
- রিজার্ভ ট্যাঙ্কঃ ২.০ লিটার
- ট্রান্সমিশনঃ ৫-স্পিড
- ব্রেকঃ সামনের ডিস্ক, পিছনের ড্রাম
ডিসকভার ১২৫সিসি বাইক

এটি মূলত বাজাজ ব্র্যান্ডের সবচেয়ে সফল মডেল। বাজাজ ডিসকভার ১২৫ বাইকটি সবসময় অসাধারণ মাইলেজ এবং টেকসই ইঞ্জিনের জন্য পরিচিত। তাছাড়া,আপনি যদি সাশ্রয়ী দামে শক্তিশালী পারফরম্যান্স এবং কম রক্ষণাবেক্ষণ খরচের জন্য উপযুক্ত বাইক কিনতে চান, তাহলে ডিসকভার ১২৫ সিসি বাইক আপনার জন্য পরীক্ষিত এবং নির্ভরযোগ্য নাম। বাংলাদেশে ডিসকভার ১২৫সিসি বাইকের দাম ১৬০,৬০০ টাকা। এছাড়া, বাজাজের আরেকটি জনপ্রিয় মডেল পালসার এনএস১২৫, যা বাংলাদেশের বাজারে এখন লঞ্চ হয়নি। তবে, আশা করা যাচ্ছে ১২৫ সিসির এই মডেলের বাইকটি খুব শীঘ্রই পাওয়া যাবে।
ডিসকভার ১২৫সিসি বাইক এর ফিচার সমূহ
- ইঞ্জিনের ধরণঃ সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ৪-স্ট্রোক, এয়ার-কুলড, এসওএইচসি, ডিটিএস-আই ইঞ্জিন
- মাইলেজঃ প্রায় ৬০ কিমি/লিটার
- স্টার্ট মোডঃ সেলফ স্টার্ট এবং কিক স্টার্ট
- ইগনিশন মোডঃ ডিজিটাল টুইন স্পার্ক ইগনিশন (ডিটিএস-আই)
- রিজার্ভ ট্যাঙ্কঃ ২.০ লিটার
- ট্রান্সমিশনঃ ৫-স্পিড
- ব্রেকঃ সামনের ডিস্ক, পিছনের ড্রাম
রানার ১২৫সিসি বাইক

রানার আমাদের দেশীয় ব্র্যান্ড, যার প্রধান আকর্ষণ হলো সাশ্রয়ী দাম এবং সহজলভ্য পার্টস। রানার টারবু ১২৫ ম্যাট, রানার টারবু ১২৫ ভার্শন ২-এর মতো মডেলগুলো কম বাজেটের মধ্যে রাইডারদের ভালো রাইডিং অভিজ্ঞতা প্রদান করে। তাছাড়া, যারা কম খরচে দৈনন্দিন যাতায়াতের জন্য একটি বাইক কিনতে চান, তাদের জন্য রানার ভালো একটি বিকল্প। বাংলাদেশে রানার ১২৫সিসি বাইকের দাম ১৩২,০০০ তাকার থেকে ১৫৫,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।
রানার ১২৫সিসি বাইক এর ফিচার সমূহ
- ইঞ্জিনের ধরণঃ ৪-স্ট্রোক, এয়ার-কুলড, সিঙ্গেল সিলিন্ডার
- মাইলেজঃ প্রায় ৫০ কিমি
- স্টার্ট মোডঃ সেলফ স্টার্ট এবং কিক স্টার্ট
- ইগনিশন মোডঃ সিডিআই (ক্যাপাসিটর ডিসচার্জ ইগনিশন)
- রিজার্ভ ট্যাঙ্কঃ ১.৫ লিটার
- ট্রান্সমিশনঃ ৫-স্পিড
- ব্রেকঃ সামনের ডিস্ক, পিছনের ড্রাম
কেটিএম ১২৫সিসি বাইক

কেটিএম ১২৫ সিসি সেগমেন্টের বাইকগুলো প্রিমিয়াম এবং পারফরম্যান্স-নির্ভর ব্র্যান্ড। কেটিএম ডিউক ১২৫ ইউরোপিয়ান, কেটিএম ডিউক ১২৫ ইন্ডিয়ান এবং কেটিএম আরসি ১২৫ ২০২২ মডেলের বাইকগুলো অ্যাগ্রেসিভ ডিজাইন, লিকুইড-কুলড ইঞ্জিন এবং উন্নত টেকনোলোজির জন্য বিখ্যাত। যারা গতি এবং স্টাইলিশ ডিজাইন ভালোবাসেন, সেই বাইকারদের লক্ষ্য করেই এই বাইকগুলো তৈরি করা হয়েছে। তবে, কান্ট্রি ভ্যারিয়েন্ট এবং ডিজাইন ভেদে কেটিএম বাইকের দামও তুলনামূলকভাবে বেশি। বাংলাদেশে কেটিএম ১২৫ বাইকের দাম ৩০০,০০০ টাকা থেকে ৪৪৩,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।
কেটিএম ১২৫সিসি বাইক এর ফিচার সমূহ
- ইঞ্জিনের ধরণঃ সিঙ্গেল-সিলিন্ডার, ৪-স্ট্রোক, লিকুইড-কুলড, ডিওএইচসি ইঞ্জিন
- মাইলেজঃ প্রায় ৪০ কিমি/লিটার
- স্টার্ট মোডঃ ইলেকট্রিক স্টার্ট
- ইগনিশন মোডঃ বোশ ইঞ্জিন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ইএমএস)
- রিজার্ভ ট্যাঙ্কঃ ১.৫ লিটার
- ট্রান্সমিশনঃ ৬-স্পিড
- ব্রেকঃ সামনের এবং পিছনের ডিস্ক ব্রেক (অ্যান্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেম - এবিএস)
কীওয়ে ১২৫সিসি বাইক

কীওয়ে মূলত আকর্ষণীয় ডিজাইন এবং স্পোর্টি আউটলুকের বাইকগুলোর জন্য বাংলাদেশে পরিচিত। এই ব্র্যান্ডটি তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী দামে নজরকাড়া ডিজাইন সরবারহ করে, যা মূলত তরুণ রাইডারদেরকে আকর্ষণ করে। যারা কম বাজেটে স্পোর্টি লুকের বাইক কিনতে চান, তারা কীওয়ে ব্র্যান্ডের ১২৫ সিসি বাইক বিবেচনা করতে পারেন। বর্তমানে, কীওয়ে আরকে১২৫, কীওয়ে আরকেএস ১২৫ এবং কীওয়ে কে ব্লেড ১২৫ মডেলের বাইক এভেইলেবল রয়েছে। বাংলাদেশে কিওয়ে১২৫ সিসি বাইক ১০৯,৫০০ তাকা থেকে ১২৯,০০০ টাকায় পাওয়া যায়।
কিওয়ে ১২৫সিসি বাইক এর ফিচার সমূহ
- ইঞ্জিনের ধরণঃ ৪-স্ট্রোক, লিকুইড-কুলড, সিঙ্গেল সিলিন্ডার, এসওএইচসি, ৪-ভালভ
- মাইলেজঃ প্রতি লিটারে প্রায় ৩৫-৪০ কিমি/লিটার
- স্টার্ট মোডঃ ইলেকট্রিক স্টার্ট
- ইগনিশন মোডঃ টিএলআই (ট্রানজিস্টরাইজড কয়েল ইগনিশন)
- রিজার্ভ ট্যাঙ্কঃ ২.০ লিটার
- ট্রান্সমিশনঃ ৬-স্পিড
- ব্রেকঃ সামনের এবং পিছনের ডিস্ক ব্রেক (কম্বাইন্ড ব্রেকিং সিস্টেম সহ - সিবিএস)
কাওয়াসাকি ১২৫ সিসি বাইক

কাওয়াসাকি ১২৫ সিসি বাইক মূলত শক্তিশালী পারফরম্যান্স এবং স্পোর্টি ও স্টাইলিশ ডিজাইনের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। কাওয়াসাকি নিনজা ১২৫ এবং জেড১২৫ প্রো মডেলগুলো বাংলাদেশের বাজারে নতুনত্ব এবং স্পোর্টি অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছে। এই বাইকগুলো শহরের যাতায়াতে সহজ, তবে একই সাথে রাইডারদের স্পিড এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্স দিয়ে আকৃষ্ট করেছে। যারা আধুনিক এবং শক্তিশালী বাইক খুঁজছেন, তাদের জন্য কাওয়াসাকি ১২৫ সিসি বাইকগুলো আদর্শ। বাংলাদেশে কাওয়াসাকি বাইকের দাম প্রায় ২৫০,০০০ টাকা থেকে ৪৯৯,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।
কাওয়াসাকি ১২৫সিসি বাইক এর ফিচার সমূহ
- ইঞ্জিনের ধরণঃ লিকুইড-কুলড, ৪-স্ট্রোক, সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ডিওএইচসি
- মাইলেজঃ প্রতি লিটারে প্রায় ৪০-৪৫ কিলোমিটার
- স্টার্ট মোডঃ শুধু ইলেক্ট্রিক স্টার্ট
- ইগনিশন মোডঃ ডিজিটাল ইগনিশন
- রিজার্ভ ট্যাঙ্কঃ নির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি, তবে মূল ফুয়েল ট্যাঙ্কের ধারণক্ষমতা ১১ লিটার।
- ট্রান্সমিশনঃ ৬-স্পিড, ম্যানুয়াল
এই প্রবন্ধটি পোস্ট করা হয়েছে: September 16, 2025