বাংলাদেশে যারা স্পীকার ব্যবহার করেন তারা জেবিএল স্পীকারের অসাধারন সাউন্ড কোয়ালিটির জন্য সম্পর্কে জানেন। জেবিএল স্পীকার সম্পর্কে অনেকেরই জানার আগ্রহ আছে তাই আসুন জেনে নেই এর বিশেষত্বগুলোঃ
১। জেবিএল স্পীকারে অল্প টাকার মধ্যে ব্লুটুথ প্রযুক্তি পাওয়া যায় তাই জেবিএলের ব্লুটুথ স্পীকারগুলো বাংলাদেশে অনেক জনপ্রিয়।
২। উচ্চ সাউন্ড কোয়ালিটি এবং অডিও কোয়ালিটি নিয়ে বাজারে স্পীকারের তালিকায় শীর্ষে আছে জেবিএল স্পীকার।
৩। অনেক জেবিএল স্পীকারে লাইটিং সুবিধাও আছে। এই লাইট গুলোর কারণে রাতে বা অন্ধকারে স্পীকারটি দেখতে সুন্দর লাগে।
৪। বিভিন্ন আকারের হয়ে থাকে জেবিএল স্পীকার যেমন যেমন জেবিএল বক্স স্পীকার তাই দরকার অনুযায়ী পছন্দ করে নেয়া যায় খুব সহজেই।
৫। ওয়াটারপ্রুফ স্পীকার হিসেবে জেবিএল স্পীকার মানুষের কাছে বিশেষভাবে পরিচিত।
৬। গ্রাহকদের বিক্রয়োত্তর সেবার কথা মাথায় রেখে জেবিএল তার স্পীকার গুলোর সাথে রাখে বিভিন্ন রকমের গ্যারান্টি ও ওয়ারেন্টি।
বাংলাদেশে জেবিএল স্পীকারের দাম কত?
বাংলাদেশে মাত্র ৫৮৯ টাকা থেকে শুরু করে জেবিএল স্পীকার পাওয়া যায় এবং এটি একটি ব্যটারিচালিত ব্লুটুথ স্পীকার। এটি সহজেই বহন করা যায় বিধায় পার্সোনাল স্পিকার হিসাবে বহুল ব্যবহৃত হয়। তাছাড়া জেবিএল স্পিকারের দাম নির্ভর করে এর সাইজের উপর যেমন ১০ ইঞ্চি জেবিএল স্পিকার, ১৬ ইঞ্চি জেবিএল স্পিকার, ১৮ ইঞ্চি জেবিএল স্পিকারের দাম বাংলাদেশের বাজারে ১৭,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৯০,০০০ টাকার অধিক দামে পাওয়া যায়।
জেবিএল স্পীকার কোন কোন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যেতে পারে?
ব্যক্তিগত ব্যবহারের পাশাপাশি জেবিএল স্পীকারে উচ্চ মানের সাউন্ড কোয়ালিটি, পরিষ্কার অডিও এবং বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের কারণে যেকোনো শভা, মিলনকেন্দ্র, সামাজিক অনুষ্ঠান, ধর্মিয় অনুষ্ঠান সহ আরও অনেক অনুষ্ঠানে জেবিএল স্পীকারের ব্যবহার করা যাবে সহজেই।