bdstall.com

মোবাইল ফোনের দাম ২০২৪

বাংলাদেশে মোবাইলের দাম 1 হাজার টাকা থেকে শুরু করে 1 লাখ টাকা পর্যন্ত এবং দামটি মোবাইল প্রকারের উপর ভিত্তি করে যেমন বাটন ফোন বাংলাদেশে সবচেয়ে কম দামে পাওয়া যায় এবং স্মার্টফোনের দাম একটু বেশি। বিডি স্টলে বিভিন্ন বিক্রেতার মোবাইল ফোন রয়েছে যাতে কেউ তাৎক্ষণিকভাবে বাংলাদেশে মোবাইলের দাম তুলনা করতে পারে। এছাড়াও ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক বিক্রেতাদের কাছ থেকে বিডি স্টলের মাধ্যমে ব্যবহৃত মোবাইল পাওয়া যাচ্ছে। Read more

আইটেম ১-৪০ এর ৩৬২
বাংলাদেশে সংশ্লিষ্ট মোবাইল এর দাম

মোবাইল বাংলাদেশে

বাংলাদেশে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাক্টিভিটি, ফোনে কথা বলা, ভিডিও দেখা সব কিছুতেই মোবাইল ফোন ব্যবহারে করে থাকি বিশেষ করে স্মার্টফোনে।

বাংলাদেশে মোবাইলের দাম কত?

বাংলাদেশে মোবাইলের দাম ৩,০০০ টাকা থেকে শুরু করে যা দুর্দান্ত কল করতে পারে এবং অল্প কিছু স্মার্টফোনের সুবিধা পাওয়া যায়। তার মধ্যে কিছু মোবাইলে বাটন থাকতে পারে। বিডিতে একটি ভালো মানের স্মার্টফোনের দাম হবে কমপক্ষে ১০,০০০ টাকা যাতে ফুল এইচডি টাচস্ক্রিন এবং স্মার্ট অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে। যদি বাজেট কম থাকে আর একটি ভাল স্মার্টফোন পেতে চান তবে একটি টিপ হল যে পুরানো মডেলের ফ্ল্যাগশিপ মোবাইল কেনা যাতে কম টাকায় আরও ভাল মানের হার্ডওয়্যার পেতে পারেন।

বাংলাদেশে এন্ড্রয়েড মোবাইলের দাম

বাংলাদেশে ৭০০০ টাকার মধ্যে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল পাওয়া যায়, যা ছোট ডিসপ্লে, কম-রেজোলিউশনের ক্যামেরা এবং সীমিত স্টোরেজের মতো মৌলিক বৈশিষ্ট্য সহ এন্ট্রি-লেভেল স্মার্টফোন। এছাড়াও জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেট প্লেস বিডি স্টল থেকে পছন্দ ও বাজেট অনুযায়ী সাশ্রয়ী দামে নতুন ও পুরাতন এন্ড্রয়েড মোবাইল সংগ্রহ করতে পারবেন।

বাংলাদেশে লেটেস্ট মোবাইলের দাম

বাংলাদেশে লেটেস্ট মোবাইলের দাম মোবাইলের ব্র্যান্ড এবং সিরিজের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়ে থাকে। বর্তমানে বাংলাদেশের বাজারে লেটেস্ট মোবাইলের দাম ২০,০০০  টাকা থেকে শুরু, যা সাধারণত এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম, আইপিএস টাচস্ক্রীন টেকনোলজি, উচ্চ ক্যাপাসিটির র‍্যাম, রম ইত্যাদি সমন্বয়ে পাওয়া যায়।

বাংলাদেশে মোবাইল কেনার আগে কী বিবেচনা করবেন?

মোবাইল কেনার আগে ব্র্যান্ড, মডেল, ডিজাইন, বাজেট, ইত্যাদি বিবেচনা করে কিনতে হয়। তাই জেনে নিন বাংলাদেশে ভালো মানের মোবাইল কেনার কিছু টিপসঃ

  • নতুন বনাম ব্যবহৃত মোবাইলঃ নতুন মোবাইল সর্বদা সবার জন্য নিখুঁত পছন্দ তা কম বাজেট বা উচ্চ বাজেটের। নতুন মোবাইল কমপক্ষে ১ বছরের ওয়ারেন্টি সহ আসে। যাইহোক, যদি কারো বাজেট কম থাকে কিন্তু ফ্ল্যাগশিপ হার্ডওয়্যারের স্বাদ নিতে চান তাহলে বাংলাদেশে ব্যবহৃত মোবাইল কেনাই ভালো কারণ অনেক ক্ষেত্রে দাম প্রায় ৬০% কম।
  • স্মার্টফোন অথবা বাটনফোনঃ মোবাইল ফোন কেনার আগে জানতে হবে এটির ব্যবহারের ধরণ সম্পর্কে। বাটন ফোন অথবা টাচস্ক্রীন ফোন যেটাই কেনা হোক না কেন আগে দেখতে হবে এটি কোথায় ও কীভাবে ব্যবহার করা হবে। শুধুমাত্র কথা বলার উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে চাইলে বাটন মোবাইল গুলোই যথেষ্ট হবে। বাটন ফোন ২য় ফোন হিসেবে দারুণ। বাংলাদেশের অনেক প্রবীণ মানুষ কম দাম এবং ব্যবহারযোগ্য বৈশিষ্ট্যটির জন্য বাটন ফোন পছন্দ করেন। কিছু বাটন ফোন আকারে খুব ছোট বলে বাংলাদেশে এগুলো মিনি ফোন নামে পরিচিত। তবে অন্যান্য কাজ করার ক্ষেত্রে যেমনঃ ইন্টারনেট ব্রাউজিং, ফেসবুক, ইউটিউব, ইন্সটাগ্রাম এবং বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করতে চাইলে টাচস্ক্রীন স্মার্টফোন ফোন সবচেয়ে সেরা কারণ এটি শক্তিশালী অপারেটিং সিস্টেম যেমন অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস, টাইজেন দ্বারা চালিত। যদিও বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক বাটন ফোন পাওয়া যায় যাতে এসব সুবিধা আছে তবে টাচস্ক্রীন ফোনে বিশেষ সুবিধা পাওয়া যায় ব্যবহারের ক্ষেত্রে। তাছাড়া, বাংলাদেশে কম দামে স্মার্টফোন পাওয়া যায়। তাই আগে বিবেচনা করে নিতে হবে মোবাইল ফোন কোন কাজে ব্যবহার করা হবে।
  • স্পীকারের কোয়ালিটিঃ মোবাইল কেনার আগে অবশ্যই স্পীকারের মান চেক করে নিতে হবে। কারণ স্পীকার যদি ভালো না থাকে তাহলে কথা বা কোনো অডিও স্পষ্ট ভাবে শোনা যাবে না। বিশেষ করে বাংলাদেশের শহরে শব্দের মাত্রা বেশি তাই লাউডার স্পিকার ভালো কাজ করে।
  • ব্যাটারি বেকআপঃ বাটন মোবাইল হোক বা স্মার্টফোন, যেকোনো মোবাইলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো ব্যাটারি। একটি মোবাইলের ব্যাটারি ব্যাকআপ কেমন সেটির উপর নির্ভর করে মোবাইলের সকল কর্মদক্ষতা। স্মার্টফোনের ব্যাটারি ব্যাকআপ অনেক থাকে তবে বর্তমানের বাটন মোবাইল গুলোও কোনো অংশে পিছিয়ে নেই। ৫২০০ মিলি এম্পিয়ারের বাটন মোবাইল এবং স্মার্টফোন পাওয়া যায় বাংলাদেশের বাজারে। তাই যে মোবাইলই কেনা হোক না কেন দেখে নিতে হবে ব্যাটারি মিলি এম্পইয়ার কত।
  • মোবাইল চার্জিং টাইমঃ স্মার্টফোনের উন্নতির সাথে সাথে এর ব্যবহারও বেড়ে গিয়েছে তাই এটি দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে গিয়েছে। তাই বার বার চার্জ এর প্রয়োজনহ হয়। এই চার্জ করতে গেলে প্রয়োজন ২/৩ ঘন্টা সময় কিন্তু আধুনিক অনেক মোবাইল দ্রুত চার্জিং প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে। ফলে খুব আল্প্ সময়ের ভিতর এটি সম্পূর্ণ চার্জ করতে পারে। আর এতে সময় যেমন বাঁচে তেমনি ব্যবহারেও অনেক সুবিধা। তাই মোবাইল কেনার আগে এটি ফাস্ট চার্জ সাপোর্ট করে কিনা দেখে কিনলে ভাল হয়। তবে এই সুবিধাটুকু সাধারণত একটু ভাল দামের মোবাইলে পাওয়া যায়।
  • বিডি নেটওয়ার্ক সাপোর্টঃ বাংলাদেশে বর্তমানে ৩জি, ৪জি এবং ৫জি নেটওয়ার্ক আছে। আপনার বাজেট অনুযায়ী সর্বোচ্চটি কেনার চেষ্টা করুন। এবং মনে রাখবেন যে উপরের সংস্করণটি নিম্ন সংস্করণকে সমর্থন করবে, যার অর্থ আপনি যদি ৫জি গ্রহণ করেন তবে আপনি ৪জি এবং ৩জি চালাতে পারেন।
  • ডুয়াল সিমঃ বাংলাদেশে নতুন যেসব মোবাইল ফোন পাওয়া যায় তার অধিকাংশই ডুয়েল সিম। যাইহোক, কিছু সেট এক সিমের হতে পারে। ব্যবহৃত মোবাইল যেগুলো সাধারণত বিদেশ থেকে আমাদানি করে বিক্রি হয় সেগুলো সিঙ্গেল সিমের হয়ে থাকে।
  • ডিসপ্লের  সাইজঃ যদি ইন্টারনেট বেশি ব্যবহার করেন তবে বড় স্ক্রীনের মোবাইল যেমন সর্বনিম্ন ৫-৬ ইঞ্চির নেয়া উচিৎ। আইফোন এবং কিছু পুরাতন মডেলের মোবাইলের স্ক্রীন অনেক ছোট হয়ে থাকে। তবে সেগুলো বেশ বহনযোগ্য। ডিসপ্লের সাইজের উপর নির্ভর করে স্মারটফোনের দাম কম বেশি হয়ে থাকে। সাধারণত বাংলাদেশে ৬ ইঞ্চি বা তার বেশি সাইজের ডিসপ্লেযুক্ত মোবাইলের দাম ১০,০০০ টাকার বেশি হয়ে থাকে।
  • রেজোলিউশনঃ বর্তমানের বেশিরভাগ মোবাইল এইচডি স্ক্রিনের হয়ে থাকে। তবে ফুল এইচডি আপনাকে আরও ভালো কোয়ালিটি দেবে।
  • সুরক্ষাঃ গরিলা বা অন্যান্য সুরক্ষিত কাচ থাকলে আলাদা করে আর স্ক্রীন প্রটেকটর এর দরকার নেই।
  • স্ক্রীনের ঘনত্বঃ এই বিষয়টি অনেকে গুরুত্ব দেয় না কিন্তু এটি দিয়েই স্ক্রীনের মান নির্ণয় করা যায়। সর্বনিম্ন ২৬০ পিপিআই নেয়ার চেষ্টা করবেন। আর ৪০০ পিপিআই হলে খুব ভাল কোয়ালিটির ছবি দেখতে পারবেন।
  • মিনিমাম র‌্যামঃ সাধারণ অ্যাপ্লিকেশানগুলো চালাতে ২ জিবিই যথেষ্ট। তবে ৩ জিবি হলে ভাল হয়। আর মোবাইলে আধুনিক গেম খেলতে হলে ৪ জিবি থাকা দরকার।
  • স্টোরেজঃ সর্বনিম্ন ১৬ জিবি হলে চলবে। আর অতিরিক্ত স্লট আছে কিনা দেখে নিন। যদি না থাকে তবে ১৬ জিবির বেশি নিলে ভাল হয়। পুরাতন মডেলের মোবাইলে সাধারণত কম স্টোরেজ থাকে তবে কার্ড স্লট থাকে।
  • মোবাইল প্রসেসরঃ ডুয়েল কোর একটু স্লো হতে পারে তবে বাজেট কম হলে চলবে। আর কোয়াড কোর সিপিউ হলে ভাল চলবে। নতুন মডেলের মোবাইলে অক্টাকোর সিপিউ থাকে। গেমিং করার জন্য মূলত ভালো প্রসেসর যুক্ত মোবাইল কেনা উচিত। আর, বাংলাদেশে শক্তিশালী গেমিং প্রসেসর যুক্ত মোবাইলের দাম ২০,০০০ টাকার উপরে।
  • মোবাইল ক্যামেরাঃ মেগাপিক্সেল দেখে নয় ক্যামেরার লেন্স কোয়ালিটি দেখে কিনুন। রাতে বা অল্প আলোয় ছবি তুলুন তাতে আপনি মোবাইল ক্যামেরার লো-লাইট পারফর্মেন্স সম্বন্ধে জানতে পারবেন।
  • সেন্সরঃ ডিজিটাল কম্পাস, গাইরোস্কোপ, এসপিও২ বা পাল্স অক্সিমিটার, অ্যাক্টিভিটি ট্র্যাকার থাকলে আপনি অনেক কাজে সুবিধা পাবেন।
  • ফ্ল্যাশ লাইটঃ ফ্ল্যাশলাইট অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয়। ফ্ল্যাশলাইট ভাল এমন মোবাইল কেনা উচিৎ কারণ কোনো অন্ধকার স্থানে ফ্ল্যাশলাইটের আলো পাওয়া যাবে খুব সহজেই। ভ্রমণের সময় অথবা বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলে ফ্ল্যাশলাইট অনেক উপকারে আসে।

বাংলাদেশের শীর্ষ মোবাইল ব্র্যান্ড কি কি?

  • অ্যাপলঃ অ্যাপল মূলত প্রিমিয়াম মোবাইল ব্র্যান্ড। এই ব্র্যান্ডের মোবাইল অ্যাপলের ইকোসিস্টেমের সাথে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টিগ্রেশন এবং উন্নত ফোকাস ক্যাপাবিলিটি সহ ক্যামেরা দিয়ে আকর্ষণীয় ইউজার এক্সপেরিয়েন্স প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশে আইফোন এর দাম ১১,৫০০ টাকা থেকে ৪৫,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে, যা ব্যবহৃত কন্ডিশনে পাওয়া যায়। এছাড়াও, লেটেস্ট মডেলের আইফোন পাওয়া যায়, তবে দাম তুলনামূলকভাবে বেশি হয়ে থাকে।
  • শাওমিঃ এটি মূলত চায়নিজ মোবাইল ব্র্যান্ড। শাওমি মোবাইল সাধারণত সাশ্রয়ী দামে উন্নত ফিচারের সমৃদ্ধ মোবাইল সরবারহ করে থাকে। তাছাড়া, উদ্ভাবনী ডিজাইন এবং আকর্ষণীয় হার্ডওয়্যার স্পেসিফিকেশনের জন্য শাওমি মোবাইল বাংলাদেশে বেশ পরিচিত। তাছাড়া, শাওমি মোবাইলের দুটি জনপ্রিয়  সাব ব্র্যান্ড  হচ্ছে এমআই এবং রেডমি। বাজেট অনুযায়ী ভালো মানের কনফিগারেশন এবং আকর্ষণীয় ফিচার সরবারহ করায় শাওমি এমআই এবং রেডমি মোবাইল জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে। বর্তমানে, বাংলাদেশে ব্যবহৃত কন্ডিশন ও লেটেস্ট মডেলের শাওমি মোবাইলের দাম ৩,৫০০ টাকা থেকে ৪৭,০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।
  • সিম্ফনিঃ চায়না মোবাইলের বাজারে আসার পর পরই বাংলাদেশে সিম্ফনি মোবাইল বাজারজাত শুরু হয়েছে। এটি বাংলাদেশী মোবাইল ব্র্যান্ড। সিম্ফনি মূলত বাটন মোবাইল দিয়ে যাত্রা শুরু করে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। তাছাড়া, সিম্ফনি বিভিন্ন নেভিগেশন বাটন যুক্ত এন্ট্রি লেভেলের এন্ড্রয়েড মোবাইল সরবারহ করে থাকে। বাংলাদেশে সিম্ফনি বাটন মোবাইল ১,০০০ টাকায় পাওয়া যায় এবং এন্ড্রয়েড মোবাইল ৬,০০০ টাকায় পাওয়া যায়।  এছাড়াও, অ্যামোলেড, আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে যুক্ত সিম্ফনি মোবাইল ১০,০০০ থেকে ১৫,০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।
  • রিয়েলমিঃ বাজেট অনুযায়ী মিড রেঞ্জের মোবাইল সরবারহ করায় রিয়েলমি মোবাইল বাংলাদেশে দ্রুত জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এই ব্র্যান্ডের মোবাইল সাশ্রয়ী দামে মসৃণ ডিজাইন, শক্তিশালী হার্ডওয়্যার সরবারহ করে। ফলে, রিয়েলমি মোবাইল দীর্ঘদিন নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যায়। বর্তমানে, বাংলাদেশে রিয়েলমি মোবাইলের দাম ১০,০০০ টাকা থেকে ১৮,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।
  • ভিভোঃ এটি মূলত চায়না স্মার্টফোন ব্র্যান্ড। এই ব্র্যান্ড সাধারণত কম দামে উন্নত ক্যামেরা এবং হাই-কনফিগারেশনের মোবাইল সরবারহ করে থাকে। এছাড়াও, ভিভো মোবাইলে ভালো মানের প্রসেসর যুক্ত থাকায়, সহজে গেম খেলা যায়। বর্তমানে, বাংলাদেশে ব্যবহৃত কন্ডিশন এবং ব্র্যান্ড নিউ উভয় ধরণের ভিভো মোবাইল সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যায়।
  • স্যামসাংঃ স্যামসাং মূলত জনপ্রিয় গ্লোবাল মোবাইল ব্র্যান্ড। এই ব্র্যান্ড সাধারণত উন্নত টেকনোলোজি, অত্যাধুনিক ফিচারের সমন্বয়ে স্যামসাং বাটন মোবাইল থেকে শুরু করে হাই-এন্ড ফ্ল্যাগশিপ মডেলের নতুন স্যামসাং মোবাইল বাংলাদেশে সাশ্রয়ী দামে সরবারহ করে থাকে। তবে, কান্ট্রি ভ্যারিয়েন্ট ভেদে স্যামসাং মোবাইল এর দাম কিছুটা পরিবর্তিত হয়ে থাকে। বাংলাদেশে স্যামসাং মোবাইল এর দাম ১,৯৯০ টাকা থেকে ২৬০,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।
  • ওয়ানপ্লাসঃ এটি প্রিমিয়াম কোয়ালিটির মোবাইল ব্র্যান্ড। এই ব্র্যান্ডের মোবাইল আকর্ষণীয় আউটলুক, উচ্চমানের প্রসেসর, এবং উন্নত ক্যামেরা সরবারহ করে থাকে। ফলে, আকর্ষণীয় কালারে ছবি ক্যাপচার করার পাশাপাশি হাই গ্রাফিক্সের গেম মসৃণভাবে খেলা যায়। বর্তমানে, বাংলাদেশে ওয়ানপ্লাস এবং ওয়ানপ্লাস নর্ড সহ জনপ্রিয় সিরিজের প্রায় সকল মডেলের ওয়ানপ্লাস মোবাইল সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যায়। বাংলাদেশে লেটেস্ট মডেলের ওয়ানপ্লাস মোবাইলের দাম ৩৫,০০০ টাকা থেকে ৬০,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।
  • টেকনোঃ চীনের সবচেয়ে উদয়ীমান মোবাইল ব্র্যান্ড হচ্ছে টেকনো। এই ব্র্যান্ডের মোবাইল সাধারণত আকর্ষণীয় ফিচারের সমন্বয়ে তৈরি হয়ে থাকে। পাশাপাশি দামেও সাশ্রয়ী হওয়ায় বাংলাদেশের বাজারে দ্রুত জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বর্তমানে, বাংলাদেশে টেকনো মোবাইল এর দাম ৬,০০০ টাকা থেকে ১১,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।
  • অপ্পোঃ  অপ্পো হচ্ছে চায়না স্মার্টফোন ব্র্যান্ড যা ইনোভেটিভ ক্যামেরা টেকনোলোজি এবং মসৃণ ডিজাইনের জন্য বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এই ব্র্যান্ড সাধারণত উন্নত ফিচার এবং স্পেসিফিকেশনের সমন্বয়ে মিড-রেঞ্জ এবং হাই মিড-রেঞ্জ এর মোবাইল সরবারহ করে থাকে। বর্তমানে, ব্যবহৃত কন্ডিশন এবং লেটেস্ট উভয় ধরণের অপ্পো মোবাইল বাংলাদেশে সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যায়।
  • অনারঃ এটি মূলত চায়না ব্র্যান্ডের মোবাইল, যা ২০১৯ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে বাংলাদেশে পাওয়া যাচ্ছে। এই ব্র্যান্ডের মোবাইল আকর্ষণীয় ডিজাইন, উন্নত ক্যামেরা সিস্টেম এবং উচ্চ পাওয়ার ক্যাপাসিটি সম্পন্ন ব্যাটারি দিয়ে ডিজাইন করা হয়েছে। বর্তমানে, অনার কম বাজেট থেকে শুরু মিড রেঞ্জ এবং ফ্ল্যাগশিপ মডেলের মোবাইল সরবারহ করে থাকে। বাংলাদেশে অনার মোবাইল এর দাম ১৬,০০০ টাকা  থেকে ৫৩,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।

মোবাইল সম্পর্কিত প্রায়শ জিজ্ঞাস্য প্রশ্নাবলী

নতুন এবং পুরাতন মোবাইলের মধ্যে দামের কেমন পার্থক্য হয়ে থাকে?

বাংলাদেশে পুরাতন মোবাইলের দাম নতুন মোবাইলের তুলনায় চেয়ে ৬০% কম হয়ে থাকে। সাধারণত নতুন মোবাইল ফোন ব্যবহৃত বা পুরানো মডেলের মোবাইলের চেয়ে বেশি ব্যয়বহুল হয়। এছাড়াও বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক ভালো মানের নতুন মোবাইল পাওয়া যায় যার দাম ১৫,০০০-২৫,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।

মোবাইলের ফিক্সড ব্যাটারি কি পরিবর্তন করা যায়?

হ্যা, মোবাইলের ফিক্সড ব্যাটারি অবশ্যই পরিবর্তন করা যায়। সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরণের ভীতি রয়েছে, যে মোবাইলের ফিক্সড ব্যাটারি রিপ্লেস করা যায় না। তবে, নির্দিষ্ট সময় পর ব্যাটারি স্থায়িত্ব কমে কিংবা নষ্ট হয়ে গেলে, বাংলাদেশে কম দামে চায়না ব্যাটারি রিপ্লেস করে নেওয়া যায়। তাছাড়া, বর্তমান সময়ে মোবাইলের ফিক্সড ব্যাটারি যথেষ্ট দীর্ঘস্থায়ী হয়, যা অনায়সে ৩-৪ বছর ব্যবহার করা যায়।

ফ্ল্যাগশিপ সিরিজ কি?

ফ্ল্যাগশিপ সিরিজ হচ্ছে প্রত্যেকটি ব্র্যান্ডের জনপ্রিয় মডেলের মোবাইল, যা বাজারে অন্যান্য মডেলের ফোনের সাথে কম্পিটিশন করে থাকে। বর্তমানে প্রায় সকল ব্র্যান্ডের ফ্ল্যাগশিপ মোবাইল পাওয়া যায়,  যার দাম সাধারণত অন্যান্য মডলের স্মার্টফোনের তুলনায় বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে ফ্ল্যাগশিপ সিরিজের মোবাইলের দাম ২৫,০০০-১০০,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।

কোন মোবাইলের ব্যাটারি ব্যাকআপ বেশি?

বর্তমানে, মাল্টিমিডিয়া এবং দীর্ঘসময় গেমিং সুবিধা প্রদানে প্রায় সকল এন্ড্রয়েড এবং স্মার্টফোনে উচ্চ ক্যাপাসিটির ব্যাটারি সরবারহ করে থাকে। তবে, সর্বনিম্ন ৫০০০ এমএইচ ক্যাপাসিটির ব্যাটারি যুক্ত মোবাইল ব্যবহারে প্রায় ২৮-৩২ ঘণ্টা ব্যাকআপ পাওয়া যাবে।

কেন বিডি স্টল থেকে মোবাইল কিনবেন?

জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের প্রায় সকল মডেলের মোবাইল জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস বিডি স্টলে কম দামে পাওয়া যায়। এখানে ব্যবহৃত কন্ডিশন থেকে শুরু করে লেটেস্ট মডেলের যাবতীয় মোবাইল এর দাম এবং ডিটেইলস রয়েছে। ফলে, বিডি স্টল থেকে দাম যাচাই করে সরাসরি অর্ডার করে পছন্দের মোবাইল সংগ্রহ করা যাবে। এছাড়াও, আপনি চাইলে সরাসরি আমাদের সেলারদের শোরুম ভিজিট করে মোবাইল কিনতে পারেন।

বাংলাদেশের সেরা মোবাইল এর মূল্য তালিকা July, 2024

July, 2024-এর বাংলাদেশের সেরা মোবাইল এর তালিকা দেওয়া হল।। বিডি স্টলের মোবাইল ক্রেতাদের আগ্রহের ভিত্তিতে এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে।।

মোবাইল মডেল বাংলাদেশে দাম
Nokia 106 ৳ ১,৪৬৯
Vivo V15 ৳ ১০,৯০০
Vivo S1 ৳ ১০,৯৯০
Xiaomi Redmi Note 7s ৳ ১০,৭৯০
Vivo S1 Pro ৳ ৯,৬৯০
Xioami Poco C65 ৳ ১৭,৯৯৯
Vivo Y20s ৳ ৯,৬৪০
Oppo F5 ৳ ৬,৬৫০
Realme Nazro N53 ৳ ১৬,৯৯৯
Redmi Note 12 ৳ ২০,৪৯৯